Header Ads

Bangladesh Is a .....

বি.এন.পি কেন পাতানো নির্বাচনে অংশ নিবে ?

  বি.এন.পি কেন পাতানো নির্বাচনে অংশ নিবে ?
                                                     =================================
                                                                                                     -এস এম কামাল হোসেন
জাতীর সামনে এক একটি দিন করে এগিয়ে আসছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন । মাঠে ,ঘাটে, লঞ্চ- স্টীমার, পাড়া-মহল্লায়, চায়ের দোকান,অফিস আদালত, বাসা-বাড়ি, সবখানেই চলেছে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আলোচনা । সেই সাথে চলছে নানামূখী সমালোচনাও ।
বাংলাদেশ নামক আমাদের এ দেশটির জন্ম সেও খুব কম নয় । গণতন্ত্র, ন্যায় বিচার, সুশাসন, বৈষম্য ইত্যাদি নানাবিধ কারণে আমরা অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করে বহু জীবন,সম্ভ্রম আর ত্যাগ তিতিক্ষার মাধ্যমে অর্জিত আমাদের এ স্বাধীনতা । স্বাধীনতার যে অমীয় সুধা আমরা পেতে আমাদের লক্ষ প্রাণের রক্ত আর মা-বোনের ইজ্জত বিলিয়ে দিতে হয়েছে তার ইস্পিত লক্ষ্যে আজও আমরা পৌঁছতে পারিনি। পারিনি আমাদের নানাবিধ সংকীর্ণ মানসিকতার কারণে।
স্বাধীনতার ছেচল্লিশ বছর পেয়েছি আজও মেলেনি মানুষের কাঙ্খিত মুক্তি । ক্ষণে ক্ষণে মানুষ তার অর্জিত স্বাধীকার ফিরে ফিরে পেলেও তা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। তাও যত টুকু আমরা অর্জন করেছিলাম সেটুকুও আজ খরস্রোত নদীর মত বিলীন হয়ে গেছে । বিলীন হয়ে গেছে আমাদের নির্বাচনী ব্যবস্থা, সংসদ, ও গণতান্ত্রিক সরকারের রুপ বৈচিত্র থেকে। আজ দেশে ভিন্ন আঙ্গিকে, ভিন্ন চরিত্রে তৈরি হয়েছে সংসদ, সরকার ও তার অধীন নির্বাচনী ব্যবস্থা। কেউ কেউ এটাকে উদ্ভট ,আজব ইত্যাদি বিশেষণে ভূষিত করছেন । পক্ষান্তরে সরকার আত্মতৃপ্তির ঢেকুর গিলছে,নিজেরা নিজেদের বহুমূখী গুণকীর্তন করছেন। নিজেরা স্বগৌরব নিত্য নতুন বাণী দিচ্ছে এই বলে যে, তারা যা পারে অন্যরা তা পারে না। তাঁরা খুব সফল ও কামিয়াব !
সরকারে সফলতা বা কামিয়াবী প্রমানিত তখন হয় যখন মানুষের জন্য তা স্থায়ী সুখ শান্তি বয়ে নিয়ে আসে তার মাধ্যমে। পেইন কিলার দিয়ে মানব শরীরের পেইনকে মুহূর্তেই কিল করা গেলেওে দীর্ঘস্থায়ী সুখ শান্তির জন্য কিন্তু ডাক্তার কে অন্য চিকিৎসা দিতে হয় । আর ডাক্তার রুপী সরকার যদি নিজেই জাতির পেইনের কারণ হয়ে নিজেই পেইন কিলার মেরে স্বগৌরব করেন তাহলে তো সাধারণের প্রাণ ওস্ঠাগত ছাড়া উপায় নেই!
একাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে কিছু বলতে গলে দশম সংসদ নির্বাচনের আগাগোড়া নিয়ে পর্যালোচনা ছাড়া হবেনা। দশম সংসদ নির্বাচন আমি মনে করি জাতির জন্য একটি অভিশপ্ত নির্বাচন । কারণ এই নির্বাচনের কারণে দেশে একটা নির্বাচনের নামে নির্বাচনী তামাশা শুরু হয়েছে । তার প্রমান পাওয়া যায় এই সরকারের ৫ জানুয়ারী সহ এর পর স্থানীয় নির্বাচন সমূহের মাধ্যমে। জাতির সামনে আজ দৃশ্যমান যে, দেশে আজ নির্বাচন- নির্বাচন খেলা অনুষ্ঠিত হয় । এ খেলায় সরকার কিংবা তার হোমরা ছোমড়ারা নিদিষ্ট করে দেয় যে, এই উপজেলা, পৌরসভা কিংবা ইউনিয়নে ওমক চেয়ারম্যন বা মেয়র হচ্ছে । আর জনগণ প্রকাশ্য দিবালোকে তাই দেখছে । দেখছে কীভাবে ক্ষমতাসীনরা জনগণের ন্যায্য অধিকারকে হরণ করছে ।শুধু কী হরণ করছে খুন খারাপিও করছে দেদারছে । এটা জাতির জন্য একটা অভিশপ্ত ও কালো অধ্যায়ের সূচনা বলে আমি মনে করি ।
অনেক গুণ-জ্ঞানে ভরা বিজ্ঞ দের বলতে শুনি যে, বি এন পি দশম সংসদ নির্বাচনে না গিয়ে ভুল করেছে। এমন মতাদর্শীদের বি এন পি সিটি কর্পোরেশন, উপজেলা, পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদ ইত্যাদি নির্বাচনে অংশ নিয়ে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে যে বি এন পি ৫ জানুয়ারী নির্বাচনে না গিয়ে এক ফোঁটাও ভুল করেনি । পক্ষান্তরে তারা জাতির সামনে ক্ষমতাসীনদের মুখোশ পুরোপুরিভাবে উম্মোচন করে বরং লাভজন অবস্থানেই আছে বলে আমি মনে করি ।

সেই সাথে সরকারের ললাটে আজ জঙ্গিবাদের উত্থান,গণতন্ত্র হরণ,লুটপাট,শেয়ারবাজার লুণ্ঠণ, ব্যাংকে সাগরচুরি আর পাহাড়সম দূর্ণীতির অপবাদের বোঝা। সরকারকে আজ উদ্ভট স্লোগান নিয়ে জনগণের সামনে হাজির হতে হচ্ছে যে,“ উন্নয়নের গণতন্ত্র শেখ হাসিনার মূলমন্ত্র” অর্থ্যাৎ তারা বুঝাতে চাচ্ছে যে, রাস্তা –ঘাট, ব্রিজ কালর্ভাট নির্মাণের মাধ্যমে সরকার তথা আওয়ামী লীগ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চাইছে । বড়ই আজব ও তাজ্জব এই মূলমন্ত্র । পৃথিবীর কোনো সভ্য দেশ সমাজে এই তন্ত্র মন্ত্র নেই । তার একবারে হাতেনাতে প্রমান মাত্র কিছু আগে জাপানের প্রধানমন্ত্রী তার মেয়াদ পূর্তীর আগেই উত্তর কোরিয়া প্রসংঙ্গে তার জনপ্রিয়তা যাচাই এবং গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য নিজেই সেচ্চায় পার্লামেন্ট ভেঙ্গে দিয়ে আগাম নির্বাচন দিলেন এবং শিনজে আবে আবার পুনরায় নির্বাচিত হলেন । এটাই হলো গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র। একটি দল বা গোষ্ঠি নির্বাচন ছাড়া গায়ের জোড়ে ক্ষমতায় থাকলেই জাতির সকল কল্যাণ ও মঙ্গল এবং উন্নতি সাধিত হবে আর তা না হলে হবে না এটা- সেই আইয়্যামে জাহিলিয়া কিংবা মগের মুল্লুকে শোভা পায় একবিংশ শতাব্দিতে কোন সভ্য সমাজ কিংবা রাষ্ট্রে একবারেই যায় না । সরকার দেশের জনগণকে এতটাই উন্নয়নের প্যাথেড্রিনে আছন্ন করে রাখতে চায় যে, বিরোধী মত,পথ ও দলের লোককে রাস্তায় কিংবা নিদিষ্ট স্থানে একটি জনসভা পর্যন্ত করতে দিচ্ছে না। এমনকি তাদের প্রধান বিরোধী মতের লোক বি এন পি কে দেশের প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট দূর্যোগে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর জন্য সামান্য নৈতিক ও মানবিক সাহায্যটুকু বিতরণ করতে বাঁধা দিচ্ছে। এটা কোন ধরণের মূলমন্ত্র ?
যে কথা বলতে গিয়ে এত কথা সেটা হলো একাদশ সংসদ নির্বাচন । আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন । প্রশ্ন এই নির্বাচনে বি এন পি সহ অন্যান্য বিরোধী দল কী অংশ নিবে ? না কি দশম সংসদ নির্বাচনের মত তারা সংসদ নির্বাচন বয়কট করবে ? এই সব প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে নিবিড় ভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে ক্ষমতাসীন সরকারের বিগত চার বছরের কার্যকলাপের উপর । .সরকার কে প্রথমেই প্রমান করার কথা ছিল যে, ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ সরকার পরিচালনায় দেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় । কিন্তু তারা কী সেটা প্রমান করতে পেরেছে জাতির সামনে ? পারেনি । তা তো তারা পারিনি বরং বিগত কুড়ি বছরে দেশে যতটুকু নির্বাচনী সংস্কৃতি গড়ে উঠেছিল বিশেষ করে স্থানীয় সকল নির্বাচনে তারা সেটিকে ধূলিস্যাৎ করে মাটির সাথে মিশিয়ে দিয়েছে । এটা হলো একটা বিরাট দিক । আর একটা দিক হলো সংবিধানের আইন কানুনের দিক। কোনো একটা নতুন আনকোড়া সাপের কাছে যদি মারাত্মক বিষ থাকে তাহলে কেউ কী তাকে বিশ্বাস করবে যে সে কাউকে আঘা্ত করবে না ? কেন তাকে বিশ্বাস করবে যে সে তার বিষে কাউকে বিষক্ষয় করবেনা ? তার গ্যারান্টি কী ?
আমি উল্লেখ করতে চাই সংবিধানের সপ্তম ভাগের ১২৩ এর ৩ ধারায় ও তার উপধারা ও সেগুলো বর্তমান সরকারের ব্যবহার নিয়ে ।
বাংলাদেশ সংবিধানের ১২৩ এর ৩ এ উল্লেখ যা আছে তা আমি হুবহু উল্লেখ করছিঃ
(৩) সংসদ-সদস্যদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হইবে:
(ক) মেয়াদ-অবসানের কারণে সংসদ ভাংগিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাংগিয়া যাইবার পূর্ববর্তী নববই দিনের মধ্যে; এবং
(খ) মেয়াদ-অবসান ব্যতীত অন্য কোন কারণে সংসদ ভাংগিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাংগিয়া যাইবার পরবর্তী নববই দিনের মধ্যে:
তবে শর্ত থাকে যে, এই দফার (ক) উপ-দফা অনুযায়ী অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত ব্যক্তিগণ, উক্ত উপ-দফায় উল্লিখিত মেয়াদ সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত, সংসদ সদস্যরুপে কার্যভার গ্রহণ করিবেন না।
(৪) সংসদ ভাঙ্গিয়া যাওয়া ব্যতীত অন্য কোন কারণে সংসদের কোন সদস্যপদ শূন্য হইলে পদটি শূন্য হইবার নব্বই দিনের মধ্যে উক্ত শূন্যপদ পূর্ণ করিবার জন্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হইবে ।
তবে শর্ত থাকে যে, যদি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মতে, কোন দৈব-দূর্বিপাকের কারণে এই দফার নির্ধারিত মেয়াদের মধ্যে উক্ত নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব না হয়, তাহা হইলে উক্ত মেয়াদের শেষ দিনের পরবর্তী নব্বই দিনের মধ্যে উক্ত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হইবে।
অর্থ্যাৎ, সংবিধানের সপ্তম ভাগের ১২৩ অনুচ্ছেদের ৩ অনুযায়ী দুই অবস্থায় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম অবস্থায় অর্থাৎ ৩-এর ‘ক’ মোতাবেক সংসদের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার ৯০ দিন আগে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। তবে শর্ত থাকে ওই ধারা মতে যারা সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবেন তারা যতক্ষণ পর্যন্ত চলমান সংসদ ভেঙে না যায় ততক্ষণ পর্যন্ত সংসদে আসন গ্রহণ করতে পারবেন না। সংবিধানের একই ধারার ‘খ’ উপ-অনুচ্ছেদ অনুযায়ী দ্বিতীয় অবস্থাটি হলো— চলমান সংসদ ভেঙে যাওয়ার পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে।
অর্থ্যাৎ, এখানে একটা বিষয় পরিষ্কার সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদের ৩ উপ-অনুচ্ছেদের শর্তে স্পষ্ট লেখা আছে, উপ-অনুচ্ছেদ ‘ক’ ধারার অধীনে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত কোনো সদস্য হিসেবে গণ্য হবে না যতক্ষণ পর্যন্ত চলমান সংসদ ভেঙে না যাবে।
মানে একাদশ সংসদ নির্বাচন যদি সংবিধানের ১২৩ এর ৩ এর ক ধারা মত বর্তমান প্রধানমন্ত্রী অনান্য মন্ত্রী ও সংসদ বহাল রেখে হয় তবে তাতে যদি ক্ষমতাসীন দল তথা সরকার সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পায় এবং বিরোধী জোট যদিও সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে তবে তবুও ক্ষমতাসীনরা যদি উন্নয়নের মূলমন্ত্রের স্লোগান দিয়ে ঐ নির্বাচনকে বাতিল করে তাহলে আওয়ামী বিরোধী জোট বিজয়ী হয়েও তারা সরকার গঠনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হতে কোন বাঁধা নেই এই সংবিধানে ।
এখন সুধিজনরা বলতে পারেন তেমনটি মনে হয় আওয়ামীলীগ করবে না । কিন্তু তারা যে করবে না তার রক্ষাকবজটা কী এবং তা কোথায় ? ক্ষমতাসীন তো স্পষ্ট করে দশম সংসদ নির্বাচন নিয়ে বলেছিল যে, “এটা একটা নিয়ম রক্ষার নির্বাচন, আলাপ আলোচনা করে অচিরেই আমরা একটা নির্বাচন দিব ”। তারা ওয়াদা দিয়ে সে ওয়াদা পালন করেনি, আর তারা যে ওয়াদাই করেনি তারা সেটা পালন করবে কেন ?
এতো গেল শুধু মাত্র একটা গুরুত্বপূর্ণ দিক । এছাড়াও আরও বেশ কিছু মৌলিক দিক রয়েছে। সেগুলো হলো এই নির্বাচন নিয়ে বিগত দিনে ( ১৯৯৬-২০১৬) আওয়ামী ও তার মিত্রদের কর্মকান্ড সমূহ। যেমনঃ নির্বাচনকালীন তত্তাবধায়ক নামক সরকারের সিস্টেম , তত্তাবধায়ক সরকারের প্রধান যে হবে তাকে মানি না মানব না ইত্যাদি, ইত্যাদি । এ ক্ষেত্রে ক্ষমতাসীন দল তথা সরকার জনগণের সামনে যে যুক্তি উপস্থাপন করছে তা একবারেই হেংলা ও ছেলেমি যুক্তিতে ঠাসা ভরপুর।
এখানে সরকারের কাছে জনগণের প্রথমত বিলিয়ন ডলার কোশ্চেন হলো ,“ সরকার কেন ঐ তত্তাবধায়ক সরকারের বিধিব্যবস্থা বাতিল করেছে ? ”
সরকারের জবাব হলো - “ আমরা না, দেশের বিচার বিভাগ তা বাতিল করেছে ।” তাদের জবাব খানা এমন যে, সরকার বিচার বিভাগের কাছে দুগ্ধপান করা নাবালক শিশুর সম । তারা বিচার বিভাগকে স্কুলের প্রধান শিক্ষকের মত মান্য করে । দেশের বিচার বিভাগকে তারা প্রচন্ড রকম শ্রদ্ধা, ভক্তি ও পূজা করে । সেই সাথে রাষ্ট্রের ভালো-মন্দ, ভাগ্য স…ব বিচার বিভাগের উপর ছেড়ে দিয়েছে !
আর সত্যিকার অর্থে তারা কি রকম ন্যস্ত করেছে তা তাদের একসময়ের আর্শিবাদপুষ্ট নির্বাসিত প্রধান বিচারপতির দিকে তাকালেই স্পষ্ট বুঝা যায় ।
দ্বিতীয়ত, তাদের সামনে আবার বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার কোশ্চেন, হলো একজন প্রধান বিচারপতি কে এম হাসান যে কিনা একটি বিশেষ দলের প্রতি সন্দেহ মূলক অনুগত বিধায় তার অধীনে আওয়ামীলীগ যেখানে নির্বাচনে যায়নি সেখানে বি এন পি কেন একটি দলের প্রধানের অধীনে নির্বাচনে যাবে ?
ক্ষমতাসীন সরকারের জবাব হলো, ক্ষমতায় আছি তাই সব তাল গাছই আমার ! আর তাই যদি হয় বি এন পি কেন ঐ পাতানো নির্বাচনে যাবে ? দশম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগ তো ফাঁকা মাঠে গোল দিয়েছে । আর একাদশ সংসদ নির্বাচনে বি এন পি কী আওয়ামী লীগ সরকার কে বৈধতা দিতে তাদের পাতানো ফাঁদে পা দিতে যাবে ?

No comments